পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষ্যে চট্টগ্রামের কোরবানির পশুর হাটে রোগাক্রান্ত ও ক্ষতিকর ওষুধে মোটাতাজা করা গরু ও ছাগল বিক্রি বন্ধে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের ৭৩টি মেডিকেল টিম কাজ করবে। জেলার ২২২টি হাটে তদারকি করবে এই টিম। এরমধে অস্থায়ী হাটের সংখ্যা ১৬২টি ও স্থায়ী হাটের সংখ্যা ৬০টি
রোববার (১৮ জুন) জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. মোহাম্মদ আলমগীর এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, এবার কোরবানির হাটে রোগাক্রান্ত কোনো গরু ও ছাগল বিক্রি করতে দেওয়া হবে না। ক্ষতিকর ওষুধে প্রাণীকে মোটাজাত করা হয়েছে, এমন তথ্য পাওয়া গেলে প্রাণী হাট থেকে বের করে দেওয়া হবে।
জেলা প্রাণিসম্পদ কার্যালয় সূত্র থেকে জানা যায়, ২২২টি হাটের মধ্যে রাঙ্গুনিয়ায় ২০টি, সন্দ্বীপে ১৪টি, লোহাগাড়ায় ১৬টি, বাঁশখালীতে ১১টি, কর্ণফুলীতে দুটি, সীতাকুণ্ডে ১০টি, ফটিকছড়িতে ৩০টি, সাতকানিয়ায় ৭টি, কোতোয়ালিতে ৪টি, ডবলমুরিংয়ে ৫টি মীরসরাইয়ে স্থায়ী ও অস্থায়ী মিলে ২১টি, রাউজানে ২২টি, হাটহাজারীতে ৭টি, পটিয়ায় ১০টি, পাঁচলাইশে ২টি চন্দনাইশে ১৪টি, বোয়ালখালীতে ১২টি ও আনোয়ারায় ১৫টি গবাদি প্রাণীর হাট বসছে। এসব হাটে এবার তদারকিতে থাকবে ৭৩টি মেডিকেল টিম।
মন্তব্য নেওয়া বন্ধ।