“চট্টগ্রামের পলোগ্রাউন্ড মাঠে তিনি দীর্ঘ প্রায় ১০ বছর পর জনসমাবেশে ভাষণ দেবেন প্রধামন্ত্রী শেখ হাসিনা। আমরা আমাদের প্রিয় নেত্রীর আগমনে খুবই উল্লসিত ও উদ্বেলিত। আমরা সেদিন স্মরণকালের সর্ববৃহৎ জনসমাগম ঘটিয়ে আমাদের নেত্রীকে দেশবাসীকে দেখিয়ে দিতে চাই চট্টগ্রামের আওয়ামী ঐক্যবদ্ধ, আওয়ামী লীগ মানুষের পাশে ছিল, আছে এবং থাকবে। আর চট্টগ্রামের মানুষ আওয়ামী লীগের সাথে রয়েছে, থাকবে। আমাদের বিশ্বাস চট্টগ্রাম থেকেই আগামী নির্বাচনে নৌকার বিজয় মিছিলের আগাম পদধ্বনি আমরা স্বাধীনতা বিরোধী বিএনপি জামাত জোটকে শোনাতে পারব।”
সোমবার (১৪ নভেম্বর) আগামী ৪ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিতব্য চট্টগ্রাম আওয়ামী লীগের জনসভার জন্য নির্ধারিত পলোগ্রাউন্ড পরিদর্শনে গিয়ে এসব কথা বলেন মহানগর, উত্তর জেলা ও দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দ।
নেতৃবৃন্দ আরও বলেন, “এ জনসভা থেকে আমাদের দলীয় প্রধান রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনা আগামী জাতীয় নির্বাচনে বিজয় লাভের জন্য নেতাকর্মীদের করণীয় সম্পর্কে নির্দেশনা দিবেন। দলীয় নেতাকর্মীদের মাধ্যমে হয়তো তিনি জনগণের কাছে আগামীর চট্টগ্রাম ও বাংলাদেশ সম্পর্কে বার্তা পাঠাতে পারেন। রাষ্ট্রীয় দায়িত্ব পালনে অধিক সময় দিতে ও করোনা মহামারীসহ নানা কারণে তিনি দীর্ঘদিন খোলা মাঠের দলীয় জনসভায় যোগ দেননি। আমরা সর্বাত্তক প্রস্তুতি নিচ্ছি।”
এসময় উপস্থিত ছিলেন, প্রবীন রাজনীতিবিদ বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতি মন্ডলীর সদস্য সাবেক মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন এমপি, চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশনের মেয়র বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. রেজাউল করিম চৌধুরী, মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সিটি কর্পোরেশনের সাবেক প্রশাসক আলহাজ্ব খোরশেদ আলম সুজন, আলহাজ্ব আলতাফ হোসেন চৌধুরী বাচ্চু, সাংগঠনিক সম্পাদক শফিক আদনান, বন ও পরিবেশ সম্পাদক মসিউর রহমান চৌধুরী, কোষাধ্যক্ষ আব্দুচ ছালাম, উত্তর জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি এম.এ সালাম, সাধারণ সম্পাদক শেখ আতাউর রহমান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক নুরুল আনোয়ার বাহার, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক জসিম উদ্দিন শাহ, দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মফিজুর রহমান, সম্পাদক মণ্ডলীর সদস্য আব্দুল কাদের সুজন, মহানগর যুবলীগের সাবেক যুগ্ন আহ্বায়ক দেলোয়ার হোসেন খোকা।