দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের পূর্ণাঙ্গ তফসিল ঘোষণাকে স্বাগত জানিয়ে মিছিল করেছে চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী যুবলীগ। বুধবার (১৫ নভেম্বর) মহানগর যুবলীগের সভাপতি মাহাবুবুল হক সুমনের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক দিদারুল আলম দিদারের পরিচালনায় এ মিছিল ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
সমাবেশে নেতৃবৃন্দ বলেন, ২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বরের জাতীয় নির্বাচনের পর সংসদের প্রথম অধিবেশন বসে ২০১৯ সালের ৩০ জানুয়ারি। সংবিধান অনুযায়ী ৯০ দিনের মধ্যে ভোট হতে হবে। গত ১ নভেম্বর নির্বাচনের ক্ষণ গণনা শুরু হয়েছে। ২৯ জানুয়ারির মধ্যে নির্বাচন আয়োজনের বাধ্যবাধকতা আছে।
তারা বলেন, সাংবিধানিক ধারাবাহিকতা যে কোনো মূল্যে রক্ষা করতে হবে। সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতা অনুযায়ী নির্ধারিত সময়ে নির্ধারিত পদ্ধতিতে নির্বাচন অনুষ্ঠানে কমিশন বদ্ধপরিকর। যুবলীগ নেতৃবৃন্দ নির্বাচনে বাধা দেওয়ার যে কোনো অপচেষ্টা প্রতিহত করতে দলের নেতা-কর্মী-সমর্থকদের সর্তক পাহারায় থাকার আহ্বান জানান।যদি জনগণের দাবিকে উপেক্ষা করে যানবাহনে অগ্নিসংযোগ ও নাশকতার ঘটনা ঘটিয়ে জনমনে শঙ্কা বাড়িয়ে নির্বাচন বাধাগ্রস্থ করতে চায় তাহলে তার পরিণত কঠিন হবে বলে নেতৃবৃন্দ হুশিয়ারি উচ্চারণ করেন ।
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন—চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী যুবলীগের সহ-সভাপতি মো. হেলাল উদ্দিন আহমেদ, মো. ওয়াসিম উদ্দিন চৌধুরী, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক ইশতিয়াক আহমেদ সাদিত, সাইফুদ্দিন আহমেদ, সাংগঠনিক সম্পাদক সনত বড়ুয়া, দিদার উর রহমান তুষার, ইঞ্জিনিয়ার আবু মোহাম্মদ মহিউদ্দিন, সুমন চৌধুরী, আইন বিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট আক্তারুজামান রুমেল, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক হেলাল উদ্দিন আহমেদ জনশক্তি ও কর্মসংস্থান বিষয়ক সম্পাদক নঈম উদ্দিন খান, ক্রীড়া সম্পাদক রাজীব হাসান রাজন, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক আলমগীর টিপু, উপ-স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক ডা. শরীফুল ইসলাম আদনান উপ-ক্রীড়া সম্পাদক শাহজাহান আহমেদ সামি, সহ-সম্পাদক ইব্রাহিম খলিল নিপু, ওয়ার্ড আওয়ামী যুবলীগ সভাপতি সাধারণ সম্পাদক দের মধ্যে আফসার উদ্দিন, শাহীন সরওয়ার, আহমেদ আব্দুর রহিম, অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।
মন্তব্য নেওয়া বন্ধ।