চট্টগ্রাম মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সাবেক মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দীন বলেছেন, যদি মানবতাবোধ থাকত, যদি বিবেক থাকত তাহলে বিএনপি-জামায়াত কখনো আগুন সন্ত্রাস চালাতে পারত না। বাসে ঘুমিয়ে থাকা নিরীহ একজন হেলপারকে পুড়িয়ে মারতে পারত না। মানুষের সম্পদ বিনষ্ট করতে পারত না। কর্মদিবস টার্গেট করে তারা এখন হরতাল দেয়। শুক্রবার ও শনিবার তাদের ছুটি। রোববার থেকে বৃহস্পতিবার পর্যন্ত তাদের আন্দোলনের নামে জ্বালাও পোড়াও কর্মসূচি চলে। মানুষ পুড়িয়ে কিভাবে মানুষের আস্থা অর্জন করবে বিএনপি-জামায়াত চক্র? মানুষ মেরে, মানুষের সম্পদ নষ্ট করে আর যাই হোক মানুষের মন জয় করা যায় না।
শনিবার (১১ নভেম্বর) সকালে ফিরিঙ্গীবাজার ওয়ার্ড কাউন্সিলরের উদ্যোগে এলাকার হাজার হাজার সরকারের উপকার ভোগীদের নিয়ে এক মত বিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি একথা বলেন।
ফিরিঙ্গিবাজার ওয়ার্ড কাউন্সিলর হাসান মুরাদ বিপ্লবের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন চট্টগ্রাম ৮ আসনের সংসদ সদস্য নোমান আল মাহমুদ, মহানগর আওয়ামী লীগের ত্রাণ ও সমাজ কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক মো. হোসেন, ফিরিঙ্গীবাজার আওয়ামী লীগের সভাপতি বাবু স্বপন কুমার মজুমদার, সাধারণ সম্পাদক ফারুক আহমোদ, ৩৩, ৩৪ ও ৩৫ নং ওয়ার্ডের সংরক্ষিত কাউন্সিলর লুৎফুন্নেছা দোভাষ বেবী প্রমুখ।
এতে আরও উপস্থিত ছিলেন, মহানগর আওয়ামী লীগ উপদেষ্টা শফর আলী, মহানগর আওয়ামী লীগ কার্যনির্বাহী সদস্য হাজী বেলাল আহমেদ, জহির আহমেদ, বাবুল হক, জামাল উদ্দীন চৌধুরী সেকান্দর, মো. তারেক সর্দ্দার, মো. ইলিয়াস, তারেক ইমতিয়াজ ইমতু, ডা. সজীব তালুকদার, লহ্মীপদ দাশ মঞ্জুরুল আলম, মো. মহসিন, মো. হোসেন সওদাগর, খোরশেদ আলম রহমান, সাইফুদ্দীন আহমেদ তাজউদ্দীন রিজভী, মাসুদ করিম, তানভীর আহমেদ রিংকু, আবদুল আজিজ, এনামুল হক, তারাপদ দাশ, আবদুল মতিন,আবু জাহেদ, গোলাপ মিয়া, আবদুল হালিম বাচ্চু,সামিউল হাসান রুমন, অসিউর রহমান, আকতার মিয়া, জমির উদ্দীন পারভেজ, আলাউদ্দীন বাপ্পী, শওকত হোসেন, শফিউল আলম জনি, লাভলু, তাজুদ্দীন, আমিনুল ইসলাম শাহেদ, নেজাম উদ্দীন রুবেল, মো. হারুন, মো. নাবেদ, মো. আবদুল জুয়েল নেতাকর্মী। এতে সঞ্চালনা করেন মহানগর যুবলীগ নেতা জাহাঙ্গীর আলম, মোনাজাত পরিচালনা করেন মো. মিজানুর রহমান।
মন্তব্য নেওয়া বন্ধ।