মাহবুবুর রহমান রূপায়ণ সিটি উত্তরার নতুন সিইও

প্রিমিয়াম মেগা গেটেড কমিউনিটি রূপায়ণ সিটি উত্তরার উপব্যবস্থাপনা পরিচালক (ডিএমডি) এম মাহবুবুর রহমান প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) হিসেবে পদোন্নতি লাভ করেছেন। রূপায়ণ সিটি উত্তরার দায়িত্ব গ্রহনের আগে তিনি করপোরেট সেক্টরের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে প্রশাসন, মানব সম্পদ, আবাসন প্রকল্পে লজিস্টিকস, বিজ্ঞাপন ও মুদ্রণ, ব্যবসা উন্নয়ন, ব্র্যান্ড ও মার্কেটিং, গ্রাহক সেবা, অপারেশনস, বিক্রয় ও রাজস্ব, আবাসনের নকশা উন্নয়নসহ বিভিন্ন সেক্টরে দক্ষতা ও সুনামের সঙ্গে কাজ করেছেন।

এক প্রতিক্রিয়ায় তিনি চট্টগ্রাম খবরকে বলেন, আমি কখনই সিইও হতে চাইনি। আমি সবসময় একজন ভালো দলের সদস্য, একজন ভালো সহকর্মী হতে চেয়েছি। আলহামদুলিল্লাহ মহান আল্লাহর রহমতে এবং আপনাদের দোয়ায় আজ আমি রূপায়ন সিটি উত্তরার সিইও হিসেবে পদোন্নতি পেলাম। এর মাধ্যমে আমি এখন পর্যন্ত রিয়েলস্টেট শিল্পের সর্বকনিষ্ঠ সিইও হলাম।

মাহবুবুর রহমান রূপায়ণ সিটি উত্তরার নতুন সিইও 1

পড়াশোনা শেষ করে যখন চাকরির বাজারে প্রবেশ সেই সময়টাতে সরকারি চাকরি বা বহুজাতিক কোম্পানিগুলো চাকরি ছিল অনেক বেশি লোভনীয়। কিন্তু আমি অনাগত প্রজন্মের জন্য আরও ভালো সুযোগ তৈরি করার দৃঢ় সংকল্প নিয়ে ২০০৫ সালে রিয়েলস্টেট শিল্পের জন্য কাজ করা বেছে নিয়েছি। বর্তমান সময়ে আমাদের তরুণরা বাংলাদেশের রিয়েলস্টেট শিল্পে অন্যান্য বহুজাতিক কোম্পানির চেয়ে ভালো সুযোগ-সুবিধা অর্জন করতে পারছে। বিশ্ববিদ্যালয়গুলোও তাদের পাঠ্যসূচিতে এই বিষয় অন্তর্ভুক্ত করেছে। আমি বিশ্বাস করি অদূর ভবিষ্যতে এই শিল্প দেশে-বিদেশে বিকাশ লাভ করবে।

মাহবুবুর রহমান রূপায়ণ সিটি উত্তরার নতুন সিইও 2

রূপায়ন গ্রুপের মালিক পক্ষের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে তিনি বলেন, আমার আন্তরিক কৃতজ্ঞতা এবং ধন্যবাদ গ্রুপ চেয়ারম্যান স্যার, গ্রুপ কো-চেয়ারম্যান এবং রূপায়ন গ্রুপের পরিচালনা পর্ষদ এবং রূপায়ন সিটির পুরো টিমকে যারা আমার গত ২ বছরের যাত্রায় আমাকে সমর্থন ও বিশ্বাস করেছে। আমি ভবিষ্যতে যে মাইলফলকগুলি অতিক্রম করব তার জন্য আপনাদের দোয়া চাই।

তিনি ২০০৩ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগ থেকে এমএসএস ডিগ্রি লাভ করেন এবং ২০০১ সালে একই বিভাগ থেকে বিএসএস ডিগ্রি অর্জন করেন। এম মাহবুবুর রহমান ২০১০-২১ সাল পর্যন্ত নির্বাহী পরিচালক পদে স্যানমার প্রপার্টিজ লিমিটেডে (ঢাকা ও চট্টগ্রাম) কর্মরত ছিলেন।

মন্তব্য নেওয়া বন্ধ।