মিয়ানমারে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২২৬ জনে দাঁড়িয়েছে। এখনও নিখোঁজ রয়েছে ৭৭ জন।
মিয়ানমারের স্টেট অ্যাডমিনিস্ট্রেশন কাউন্সিলের ইনফরমেশন টিম সোমবার রাতে এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, বন্যায় দেশটির অর্ধশতাধিক শহর ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্ত অঞ্চল ও প্রদেশগুলোর মধ্যে রয়েছে- কায়াহ, কায়িন, বাগো, মাগওয়ে, মান্দালয়, মন, শান, আইয়ারওয়াদি ও নাইপিদো।
বন্যা দুর্গতদের জন্য মোট ৪৩৮টি আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত রাখা হয়েছে বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, সোমবার পর্যন্ত বন্যায় ২ হাজার ১১৬টি বাড়িঘর, ১১৭টি বিভাগীয় ভবন, এক হাজার ৪০টি স্কুল, ৩৮৬টি ধর্মীয় ভবন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। তলিয়ে গেছে ৬ লাখ ৪৩ হাজার ৮১ একর জমির ফসল। মারা গেছে ১ লাখ ২৮ হাজার ৩৪৪টি গবাদি পশু।
উল্লেখ্য, টাইফুন ইয়াগির প্রভাবে সৃষ্ট ভারী বৃষ্টিপাত ও বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট গভীর নিম্নচাপের কারণে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার এই দেশটিতে ব্যাপক বন্যা দেখা দিয়েছে। দাঁড়িয়েছে। এখনও নিখোঁজ রয়েছে ৭৭ জন।
মিয়ানমারের স্টেট অ্যাডমিনিস্ট্রেশন কাউন্সিলের ইনফরমেশন টিম সোমবার রাতে এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, বন্যায় দেশটির অর্ধশতাধিক শহর ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্ত অঞ্চল ও প্রদেশগুলোর মধ্যে রয়েছে- কায়াহ, কায়িন, বাগো, মাগওয়ে, মান্দালয়, মন, শান, আইয়ারওয়াদি ও নাইপিদো।
বন্যা দুর্গতদের জন্য মোট ৪৩৮টি আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত রাখা হয়েছে বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, সোমবার পর্যন্ত বন্যায় ২ হাজার ১১৬টি বাড়িঘর, ১১৭টি বিভাগীয় ভবন, এক হাজার ৪০টি স্কুল, ৩৮৬টি ধর্মীয় ভবন ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। তলিয়ে গেছে ৬ লাখ ৪৩ হাজার ৮১ একর জমির ফসল। মারা গেছে ১ লাখ ২৮ হাজার ৩৪৪টি গবাদি পশু।
উল্লেখ্য, টাইফুন ইয়াগির প্রভাবে সৃষ্ট ভারী বৃষ্টিপাত ও বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট গভীর নিম্নচাপের কারণে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার এই দেশটিতে ব্যাপক বন্যা দেখা দিয়েছে।
মন্তব্য নেওয়া বন্ধ।