আজ সোমবার সকাল সাড়ে ৯টা থেকে রহমতপুর ইউনিয়ন পরিষদ অফিসের গ্রাম ও সালিশ কেন্দ্রের হল রুমে চলছিল জনশুমারির প্রশিক্ষণ। হঠাৎ দুপুর দেড়টায় খাবারের বিরতি চলাকালীন জনশুমারির প্রশিক্ষণ চলা রুমের ছাদের পলেস্তরা ভেঙে পড়ে।
দুপুরে বিকট শব্দে আওয়াজের সাথে আঁতকে উঠে পাশের রুমে থাকা লোকজন। এতে অল্পের জন্য রক্ষা পেল প্রশিক্ষনার্থী টিম।
এ বিষয়ে রহমতপুর ইউনিয়ন জনশুমারি প্রশিক্ষনার্থী টিমের সুপারভাইজর ইলিয়াছ কামাল বাবু বলেন, আমরা প্রশিক্ষণ বিষয়ে কথা বলছিলাম সকাল থেকেই। দুপুরের খাবার খেতে বাহিরে থাকায় এ দুর্ঘটনায় কোন হতাহত হয়নি। তবে আমাদের প্রশিক্ষণ চলাকানীল দুর্ঘটনা ঘটলে অনেকেই আহত ও নিহত হত।
এ বিষয়ে রহমতপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ফরিদুল মাওলা কিশোর বলেন, ভবনের বিভিন্ন অংশে ফাটল ধরেছে। ভবনটি প্রায় ২০ বছরের পুরোনো বলে নিশ্চিত করেছেন স্থানীয় চেয়ারম্যান।
সন্দ্বীপ উপজেলা নির্বাহী অফিসার সম্রাট খিসার নেতৃত্বে ইতোমধ্যে ঘটনাস্থল পর্যবেক্ষণ করেন উপজেলার এলজিইডির প্রকৌশলী মোহাম্মদ রেজাউন্নবী। ঝুঁকিপূর্ণ হওয়ায় ভবনটি ইতোমধ্যে অস্থায়ীভাবে বন্ধ করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা।
মন্তব্য নেওয়া বন্ধ।