চট্টগ্রাম বন্দরে আরও দুই কন্টেইনার মদ জব্দ করেছে কাস্টসের এআইআর বিভাগ। এর একটি চালানে ঘোষণা ছিল টেক্সচারড ইয়ার্ন অপরটিতে র মেটারিয়ালস পলিপ্রপিলিন রেসিন। এ নিয়ে তিন দিনের ব্যবধানে চট্টগ্রাম বন্দরে পাঁচ কন্টেইনার মদ জব্দ হলো।
সোমবার (২৫ জুলাই) নতুন দুইটি চালান ধরা পড়ে। এর মধ্যে একটি বাগেরহাটের মোংলা ইপিজেডের ভিআইপি ইন্ডাস্ট্রিজ বাংলাদেশ প্রাইভেট লিমিটেডের নামে এসেছে। এ চালানের ঘোষণা ছিল টেক্সচারড ইয়ার্ন। অপর চালানটি নীলফামারীর উত্তর ইপিজেডের ডং জিন ইন্ডাস্ট্রিয়াল বিডি কোম্পানি লিমিটেডের নামে এসেছে। এ চালানের ঘোষণায় ছিল র মেটারিয়ালস পলিপ্রপিলিন রেসিন।
এর আগে কুমিল্লা, নীলফামারীর উত্তরা, ঈশ্বরদী ইপিজেডের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের আইপি জালিয়াতি করে বিদেশি মদ পাচারের অপচেষ্টা করা হয়।
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কর্মকর্তারা জানান, বন্দরের ভেতর কাস্টম হাউস, চট্টগ্রামের এআইআর এবং পোর্ট কনট্রোল ইউনিটের (পিসিইউ) যৌথ প্রচেষ্টায় সোমবার আরও ২ কনটেইনার মদের চালান আটক করা হয়েছে। বন্দরের এনসিটির সিএফএস শেডে ইনভেন্ট্রি (কায়িক পরীক্ষা) চলমান রয়েছে। বিল অব এন্ট্রি দাখিল না হওয়ায় সিঅ্যান্ডএফ প্রতিষ্ঠান কারা নিশ্চিত হওয়া যাচ্ছে না।
তবে পর পর ৫ কন্টেইনার মদ জব্দ হওয়ার ঘটনায় সারা দেশে তোলপাড় সৃষ্টি হয়েছে। এসব ঘটনায় দোষী ব্যক্তিদের চিহ্নিত করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নিতে সরকারের উচ্চ পর্যায় থেকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
মন্তব্য নেওয়া বন্ধ।