বীর মুক্তিযোদ্ধা ফজলুল হক চেয়ারম্যান গণ-পাঠাগার পেলো ৪৭টি ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’

জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঘনিষ্ঠ সহচর মুক্তিযোদ্ধা এ.কে ফজলুল হক চেয়ারম্যান গণ-পাঠাগারে বঙ্গবন্ধুর অসমাপ্ত আত্মজীবনীর ৪৭টি কপি প্রদান করা হয়েছে।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৭তম শাহাদাত বার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে রাউজান পৌরসভার মেয়র জমির উদ্দিন পারভেজ এই বইগুলো প্রদান করেন।

রোববার (৭ আগস্ট) পৌরসভার মেয়র কার্যালয়ে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানটির প্রধান পৃষ্ঠপোষক লেখক-সাংবাদিক শওকত বাঙালি বইগুলো গ্রহণ করেন।

এ সময় রাউজান পৌরসভার মেয়র ও রাউজান উপজেলা যুবলীগ সভাপতি জমির উদ্দিন পারভেজ বলেন, ‘জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান বীর মুক্তিযোদ্ধা এ.কে ফজলুল হক চেয়ারম্যান বঙ্গবন্ধুর ঘনিষ্ঠ ও স্নেহধন্য ছিলেন। প্রকৃতপক্ষে বঙ্গবন্ধু আমাদের অনুভূতি ও অন্তরাত্মায় মিশে আছেন। জাতির পিতার প্রতি আমাদের ঋণ, শ্রদ্ধা, ভালোবাসা অশেষ। বঙ্গবন্ধু মুজিব মানেই বাংলার মুক্ত আকাশ- বাঙালির অবিরাম মুক্তির সংগ্রাম এবং বাঙালি জাতির অস্তিত্ব।’

এ সময় শওকত বাঙালি বলেন, মুক্তিযুদ্ধে সক্রিয় অংশগ্রহণ করে সনদ গ্রহণ করেননি এমন হাজারো মুক্তিযোদ্ধা গত হয়েছেন। সেই বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সবচেয়ে বড় সনদ দেশের জন্য যুদ্ধে অংশগ্রহণ। ৫০ বছর আগে সার্টিফিকেটের আশায় এবং আজকের ভাতা পাবার লোভে কোন মুক্তিযোদ্ধা রণাঙ্গণে যাননি।

রাউজান পৌরসভার মেয়র কার্যালয়ে এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন— পৌর কাউন্সিলর জানে আলম জনি, পৌরসভা আওয়ামী যুবলীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মো. আবু সালেক, মো. তকি সিকদার, সার্বজনীন মসজিদ ও কবরস্থান পরিচালনা কমিটির সভাপতি মো. ইউসুফ, সহ সভাপতি দিদার কামাল ও কোষাধ্যক্ষ মো. মহিউদ্দিন পারভেজ, সাবেক চেয়ারম্যান নুরুল হক, তার পুত্র মো. জামাল উদ্দিন, তরুণ শিল্পোদ্যোক্তা শওকত জামান রাসেল, আইন কলেজ ছাত্রলীগ নেতা কামরুল মিন্টু, তরুণ কৃষি উদ্যোক্তা নোমান তালুকিসহ প্রমুখ।

মন্তব্য নেওয়া বন্ধ।