জনগণের দ্বারে দ্বারে গিয়ে নৌকায় ভোট চাইছেন ভূমিমন্ত্রীর সহধর্মিণী

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে চট্টগ্রাম-১৩ আনোয়ারা-কর্ণফুলী আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদ এমপির পক্ষে ভোটের মাঠে নেমেছেন তার সহধর্মিণী ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক (ইউসিবি) চেয়ারম্যান মিসেস রুকমিলা জামান চৌধুরী।

সোমবার (১ জানুয়ারি) বিকেল চট্টগ্রামের আনোয়ারায় চট্টগ্রাম-১৩ আনোয়ারা-কর্ণফুলী আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদ এমপির পক্ষে নির্বাচনী প্রচারণায় অংশ নেন তিনি।

এ সময় তিনি বলেন, আমি আপনাদের ছেলে ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদের স্ত্রী। দোয়া ও ভোটের জন্য এসেছি। আপনারা নৌকায় ভোট দিয়েছেন বলেই রাস্তাঘাট ও জীবনমানের উন্নয়ন হয়েছে। নৌকা মার্কা ক্ষমতায় থাকলেই দেশ ও মানুষের উন্নয়ন হবে।

তিনি নারী ভোটারদের উদ্দেশ্য বলেন, নারীরাই এখন ক্ষমতার উৎস, নারীরা এগিয়ে আসলে যে কোন কঠিন মুহূর্ত সহজ হবে। আপনাদের কাছে অনুরোধ, ৭ জানুয়ারির নির্বাচনে ভোটকেন্দ্রে গিয়ে আপনাদের সন্তান জাবেদকে ভোট দিবেন।

এ সময় ভূমিমন্ত্রীর কন্যা জেবা জামান চৌধুরীর শাশুড়ী তার বক্তব্যে বলেন, আমি আজ আপনাদের কাছে ভোট চাইতে আসলাম। যিনি বাংলাদেশের ভূমি সেক্টরকে ডিজিটালে রূপ দিয়েছেন তার জন্য, দুর্নীতিমুক্ত ভূমিসেবা প্রদান করেছেন তার জন্য। আপনারা এই যোগ্য মানুষটাকে ভোট দেবেন। যেন দেশ এগিয়ে যেতে পারে।

জেবা জামান চৌধুরী বলেন, আপনারা আমার দাদা প্রয়াত আখতারুজ্জামান চৌধুরী বাবুকে যেভাবে ভালোবাসতেন, আমার বাবাকেও একই ভাবে ভালোবাসেন। এখন ভোটের মাধ্যমে তা আবারও প্রমান করবেন ইনশাআল্লাহ।

উপজেলা মহিলা আওয়ামী লীগের মহিলা সম্পাদিকা দিলোয়ারা কামালের সভাপতিত্বে আরও বক্তব্য রাখেন, জেলা মহিলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সাবেক এমপি চেমন আরা তৈয়ব, সাধারণ সম্পাদিকা শামীমা হারুন লুবনা, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক জসিম উদ্দিন চৌধুরী, ভূমিমন্ত্রীর বোন রোকসানা জামান চৌধুরী, আফরোজা জামান চৌধুরী, ভূমিমন্ত্রীর কন্যার শাশুড়ী রুনা সামাদ চৌধুরী, ভূমিমন্ত্রীর কন্যা জেবা জামান চৌধুরী ও জেরিন জামান চৌধুরী।

মহিলা নেত্রী সাজিয়া সুলতানার সঞ্চালনায় উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক এম.এ মালেক, চেয়ারম্যান কলিম উদ্দিন, অসীম কুমার দেব, উপজেলা যুবলীগের সদস্য মোহাম্মদ আবদুল করিম, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান মরিয়ম বেগম, মনোয়ারা বেগম, দক্ষিণ জেলা ছাত্রলীগ নেতা মো. ফারুকুল ইসলাম।

মন্তব্য নেওয়া বন্ধ।