পটিয়ার শান্তি ফিরিয়ে আনতে নোঙ্গর প্রতীকে ভোট চাইলেন শিল্পপতি এম এয়াকুব আলী

শিল্পপতি এম এয়াকুব আলী বলেছেন, পটিয়ার মানুষ শান্তিপ্রিয় তারা সবসময় শান্তি চায়। এতো বছর ধরে তারা অশান্তিতে ছিল। শাসন আর শোষণের যাঁতাকলে পিষ্ট ছিল। ভয়ে মুখ খুলতে পারেনি তারা। পটিয়ার মানুষ ভালো থাকলে আমি ভালো থাকি, পটিয়ার মানুষ দুঃখে থাকলে আমি ব্যাথিত হই। সমাজের রন্দ্রে রন্দ্রে আজ মাদকের ছোবল। যার কারনে যুব সমাজ অবক্ষয়ের দিকে ধাবিত হয়েছে। আমি নির্বাচিত হলে পটিয়া থেকে সন্ত্রাস মাদক মুক্ত পটিয়া বির্নিমানে কাজ করব।

তিনি বলেন, আজকে যারা হেভিওয়েট প্রার্থী বলে এলাকায় গুজব ছড়াচ্ছে তারা নিজেদের মধ্যে ভাগ ভাটোয়ারা নিয়ে ইতোমধ্যে মারামারি হানাহানি শুরু করে দিয়েছে। পাল্টা পাল্টি হামলা মামলা হয়েছে। এবার পটিয়ার মানুষ তাদের হাত থেকে পরিত্রাণ চায়। কোন পেশীশক্তি এবারের নির্বাচনে সুযোগ নিতে পারবে না। ২০১৪ ও ২০১৮ সালের নির্বাচনে সেই তথাকথিত হেভিওয়েট প্রার্থীরা মানুষের কাছে ভোট চাইতে যায়নি। কারন তারা দিনের ভোট রাতে নিয়েছে। এবার আমি প্রার্থী হওয়ায় তারা যাচ্ছে ভোটারদের ধারে ধারে, এমনকি টাকার প্রলোভনও দিচ্ছে সাধারণ ভোটারদের। আমি যেখানে যাচ্ছি সেখানেই সাধারণ মানুষের ঢল নামছে। তারা মুখিয়ে আছে তাদের ভোটাধিকার আদায়ের সংগ্রামে অংশ নেয়ার। এবার পশ্চিম পটিয়াবাসী ঐক্যবদ্ধ। তারা শোষণ শাসনের বিরুদ্ধে নোঙ্গর প্রতিকে ভোট দিয়ে পশ্চিম পটিয়ার হারানো গৌরব ফিরিয়ে আনতে চায়।

বুধবার (২৭ ডিসেম্বর) বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী আন্দোলন (বিএনএম) মনোনীত প্রার্থী শিল্পপতি এম এয়াকুব আলী পটিয়ার বুধপুরা বাজার ও আশিয়া বাংলা বাজার এলাকায় নোঙ্গর প্রতিকের নির্বাচনী কার্যালয় উদ্ধোধন ছাড়াও পিঙ্গলা, শেখপাড়া, মল্লপাড়া, মুন্সিপুকুর পাড়, আশিয়া বাংলা বাজার, পূর্ব আশিয়া এলাকায় গণসংযোগ করেন।

এসময় উপস্থিত ছিলেন, মনসুর আলম, ইন্জিনিয়ার আবদুর রশিদ, আলহাজ্ব ছৈয়দ, ডা. জাহাঙ্গীর, মোহাম্মদ আলী, জায়েদুল হক মেম্বার, আলী আহমদ, নাঈম উদ্দিন সওদাগর, আলমগীর, আবছার, কালু, শফি, নেছারসহ আরো অনেকেই।

মন্তব্য নেওয়া বন্ধ।