পিটুপি ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড কন্সট্রাকশনের প্রথম কমিউনিটি প্রকল্প ‘স্বপ্নাচল’র নির্মাণকাজ শুরু

চট্টগ্রাম নগরীর অভিজাত এলাকা বায়েজিদের মোজাফফর নগরে গ্রাউন্ড ব্রেকিংয়ের মাধ্যমে শুরু হলো পিটুপি ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড কনস্ট্রাকশনের নান্দনিক প্রকল্প ‘স্বপ্নাচল’র নির্মাণকাজ। বায়েজিদ থানাধীন মোজাফফর নগর আবাসিক এলাকার ২ নং রোডের ৭৩ নম্বর প্লটে ‘স্বপ্নাচল’ নামক ১০ তলা বিশিষ্ট আবাসন প্রকল্পের নির্মাণকাজ আনুষ্ঠানিকভাবে শুরু হলো।

সম্প্রতি চট্টগ্রামের বিভিন্ন পর্যায়ের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিবর্গের উপস্থিতিতে ‘স্বপ্নাচল’ প্রকল্পের নির্মাণকাজের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করা হয়। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন ছগির হোসেন, মোঃআলি, মুফতি শোয়েব আবসার।
আরও উপস্থিত ছিলেন ভূমির মালিক মো. নজরুল ইসলাম, ময়নুল হোসেন, মীর মো. হোসেন, জান্নাতুল ফেরদৌস, সেলিনা আকতার, হোসেন মাহমুদ হানিফ, মো. সরোয়ার্দী, আনোয়ার ইসলাম, ওসমান জাবেদ, পিটুপির পরিচালক স্থপতি মাহাদী ইফতেখার, নির্বাহী পরিচালক দেওয়ান রাশেদুল হাসান, পরিচালক প্রকৌশলী মোহাম্মদ নাজিম উদ্দিন খান, হেড অব বিজনেস অ্যান্ড অপারেশন নাজমুল বিন আবেদীন, সিটিও দেবাশীষ পাল, গ্রুপ ডিজিএম রামেন দাশ গুপ্তা, সাপ্লাই চেইন ম্যানেজার ইঞ্জি. মোঃএমদাদ হোসেইন, কনস্ট্রাকশন অ্যান্ড ইমপ্লিমেন্টেশন ম্যানেজার ইঞ্জি.মাশুক এলাহী। এছাড়া অনুষ্ঠানে পিটুপির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা এবং স্থানীয় গণ্যমাণ্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।

পিটুপির পরিচালক স্থপতি মাহাদী ইফতেখার বলেন, উন্নয়নশীল এবং সুসংযুক্ত জীবনযাপনের দারুণ একটি স্থান চট্টগ্রামের বায়েজিদের মোজাফফর নগর আবাসিক এলাকা। এখানে পিটুপির ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড কন্সট্রাকশনের প্রথম কমিউনিটি প্রকল্প ‘স্বপ্নাচল’ নির্মিত হতে যাচ্ছে। আধুনিক ডিজাইনে ১০তলা বিশিষ্ট আবাসন প্রকল্পটি নির্মিত হবে। এই আবাসন প্রকল্পে ব্যবহৃত বিশ্বমানের নির্মাণসামগ্রী এই ভবনে আধুনিক জীবনযাপনের যাবতীয় সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করবে।

পিটুটি পরিচালক আরও বলেন, পিটুপি শুরু থেকে কনস্ট্রাকশন ম্যাটেরিয়াল, আর্কিটেকচারাল ডিজাইন নিয়ে কাজ করে। পিটুপিতে একই ছাদের নিচে রয়েছে ডিজাইন, বিল্ড, ম্যাটেরিয়ালের স্বয়ংসম্পূর্ণতা। দ্রুত এবং মানসম্পন্ন নির্মাণে পুরোপুরি সক্ষমতা রাখে পিটুপি ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড কনস্ট্রাকশন। সবকিছু মিলিয়ে পিটুপি ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড কনস্ট্রাকশন বাড়ি নির্মাণের পরিপূর্ণ সল্যুশনের নাম।

মন্তব্য নেওয়া বন্ধ।