‘বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ছয় দফা: বাঙালির মুক্তির সনদ’

‘বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক ছয় দফা: বাঙালির মুক্তির সনদ’ শীর্ষক আলোচনা সভা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেছেন—ঐতিহাসিক ৬ দফা বাঙালি জাতির মুক্তি সংগ্রামের ইতিহাসে এক অনন্য প্রতিবাদী আত্মত্যাগে ভাস্বর। ১৯৬৬ সালে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ঘোষিত বাঙালি জাতির মুক্তির সনদ ছয় দফা দাবির পক্ষে দেশব্যাপী তীব্র গণআন্দোলনের সূচনা হয়। যা বাংলার স্বাধিকার আন্দোলনকে স্পষ্টত নতুন পর্যায়ে উন্নীত করে। আর এ ছয় দফার মধ্য দিয়েই বাঙালির স্বাধিকার আন্দোলন স্বাধীনতা সংগ্রামে রূপ নেয়। ছয় দফা আন্দোলনের ধারাবাহিকতায় আসে আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা, ১১ দফা আন্দোলন, ৬৯’র গণঅভ্যুত্থান, ৭০’র নির্বাচন, একাত্তরের মহান মুক্তিযুদ্ধ এবং সর্বশেষ বিশ্ব মানচিত্রে স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশের অভ্যুদয়।

নগরীর দক্ষিণ হালিশহর রেইনবো কমিউনিটি সেন্টারে শনিবার (১০ জুন) বিকালে শেকড় ফাউন্ডেশন আয়োজিত উক্ত অনুষ্টনে সভাপতিত্ব করেন অধ্যক্ষ কামরুল ইসলাম।

উত্তম শীল ও আজাদ হোসেন রাসেলের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন শ্রমিক নেতা মো. ইসহাক।
বিশেষ অতিথি ছিলেন বীর মুক্তিযোদ্ধা আবু তাহের, হাজি মো. ইলিয়াছ, মো. আলী, শেকড় ফাউনেশনের সাধারণ সম্পাদক ব্যারিস্টার সওগাতুল আনোয়ার খান ও যুব সংগঠক জসিম উদ্দিন চৌধুরী। প্রবন্ধ পাঠ করেন আবু নাসের রবি।

বক্তব্য রাখেন বীর মুক্তিযোদ্ধা ফসিউল আলম, মনসুর নাদিম, মো. মহসীন, শারমীন সুলতানা, জাহাঙ্গীর আলম, রফিকুল ইসলাম, মঈনুল আলম, মো. ইদ্রিস, মো. সেলিম, জাহিদুল ইসলাম দূর্লভ, কামরুন্নাহার বেবী, মুন্নি, স্বপ্না, সাদ্দাম, জিসান প্রমূখ।

অনুষ্ঠান শেষে মনোজ্ঞ সাংস্কৃতি অনুষ্টানের আয়োজন করা হয়।

মন্তব্য নেওয়া বন্ধ।