ফুলকলি—‘কয়লা ধুলেও ময়লা যায় না’

মিষ্টির দোকান ফুলকলি—এ যেন ‘কয়লা ধুলেও ময়লা যায় না’ অবস্থা! নিয়মিতই ফুলকলি কর্তৃপক্ষকে জরিমানা গুণতে হয় মেয়াদোত্তীর্ণ পণ্য বিক্রি করা, অপরিচ্ছন্ন-নোংরা পরিবেশসহ বিভিন্ন অপরাধে।

মঙ্গলবার (১৯ সেপ্টেম্বর) ফুলকলির সিরাজুদ্দৌলা সড়কের শো-রুমে জরিমানা করেছে জাতীয় ভোক্তা অধিকার অধিদপ্তরের টিম।
বিষয়টি নিশ্চিত করেন জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের চট্টগ্রাম জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক নাসরিন আক্তার।

তিনি বলেন, ফুলকলির সিরাজুদ্দৌলা সড়কের শো-রুমে মেয়াদোত্তীর্ণ পণ্য বিক্রির দায়ে চার হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।
একই অভিযানে মূল্য তালিকা প্রদর্শন না করায় চকবাজার কাঁচাবাজারের ইকবাল ও আলমগীর নামের দুই তরকারি বিক্রেতাকে এক হাজার করে দুই হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।

প্রসঙ্গত, গত ৩০ আগস্ট ফুলকলি ফুড প্রোডাক্ট ফ্যাক্টরিতে অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে খাদ্যদ্রব্য উৎপাদন, মেয়াদে কারচুপি, লেভেলিং প্রবিধানমালা লংঘন, নিম্নমানের কাঁচামাল ব্যবহারসহ বিভিন্ন অপারাধ পরিলক্ষিত হওয়ায় নিরাপদ খাদ্য আইন, ২০১৩ অনুযায়ী ৫ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। সেদিন বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট বিএম মশিউর রহমানের নেতৃত্বে পরিচালিত ভ্রাম্যমাণ আদালত তাদের এই জরিমানা আরোপ করে।

মন্তব্য নেওয়া বন্ধ।